বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে পারছেন না। তাহলে আমার আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আমার আর্টিকেলে বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং বাতের ব্যথার লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

বাতের ব্যথার লক্ষণ ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আমার আর্টিকেলের আলোচনা করেছি। আপনারা আমার আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়লে বাতের ব্যথার লক্ষন ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। পেজ সূচিপত্র ঃ 

বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় ও বাতের ব্যথার লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় হলো নিয়মিত মেথির বীজ পানিতে ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে বাতের ব্যথা দূর হয়। 

আরেকটি বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় হলো আদা খালি পেটে চিবিয়ে খেলে বাতের ব্যথা দূর হয়। বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় প্রতিদিন সকালে কালোজিরা খালি পেটে এক গ্লাস পানি দিয়ে খেলে বাতের ব্যথা থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যায়। বাতের ব্যথা গুলো আপনার হাঁটু, কনুই, কাঁধ এবং নিতম্বের মতো জায়গায় হাড়ের মধ্যে সংযোগ তৈরি করে। 

রোগ বা আঘাত থেকে জয়েন্টগুলির যে কোনও ক্ষতি আপনার চলাচলে হস্তক্ষেপ করতে পারে এবং ব্যথার কারণ হতে পারে। বাতের ব্যথা আপনার শরীরের যেকোনো অংশকে প্রভাবিত করতে পারে আপনার গোড়ালি এবং পা থেকে আপনার কাঁধ এবং হাত পর্যন্ত। 

জয়েন্টগুলোতে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। বাতের ব্যথার কারণ। বাতের ব্যথা অত্যন্ত সাধারণ বিশেষ করে আপনার বয়স হিসাবে। ৫৩ বয়সের ও বেশি আমেরিকানদের আর্থ্রাইটিস রয়েছে এবং এটি বাতের ব্যথার একমাত্র সম্ভাব্য কারণ। তবে বয়সের সাথে সাথে বাতের ব্যথা বেড়ে যায়।

অস্টিওআর্থারাইটিস - আপনার জয়েন্টগুলির পরিধান এবং ছিঁড়ে যা বয়সের সাথে ঘটে

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস - একটি অটোইমিউন রোগ যা ঘটে যখন আপনার ইমিউন সিস্টেম তার নিজস্ব টিস্যু আক্রমণ করে

বারসাইটিস - তরল-ভরা থলির প্রদাহ যা আপনার জয়েন্টগুলিকে কুশন করতে সাহায্য করে

গেঁটেবাত - বাতের একটি রূপ যা প্রায়শই আপনার বুড়ো আঙুলের জয়েন্টকে প্রভাবিত করে

স্ট্রেন, মোচ এবং অন্যান্য আঘাত

বাতের ব্যথার লক্ষণ বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। বাতের ব্যথা বিভিন্ন উপায় হতে পারে বয়স বাড়ার সাথে সাথে বাতের ব্যথা হয়। কোন আঘাত থেকেও বাতের ব্যথা হতে পারে। বাতের ব্যথা শরীরের যে কোন জয়েন্টে হয়ে থাকে। সাধারণত হাটুতে, পায়ে,হাতের আঙ্গুলে, ঘাড়ে আরও বিভিন্ন যায়গাতে হয়ে থাকে।

আর্থ্রাইটিস একাধিক জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে। ফাইব্রোমায়ালজিয়া হল আরেকটি দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা যা সারা শরীরে ব্যথা এবং কোমল বিন্দু সৃষ্টি করে। শরীর জুড়ে জয়েন্টে ব্যথা এই অবস্থার একটি উপসর্গও হতে পারে। বাতের ব্যথা প্রদাহজনক রূপ যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং স্টিলস ডিজিজ।

• লুপাস
• লাইম রোগ
• বাতজ্বর, COVID-19 বা ফ্লুর মতো সংক্রমণ
• হাড়ের ক্যান্সার
• লিউকেমিয়া

কোভিড কেন জয়েন্টে ব্যথা করে। একটি COVID সংক্রমণ জয়েন্টে ব্যথা সহ অনেক ধরনের উপসর্গ সৃষ্টি করতে পারে। গবেষণার এক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, কোভিড আক্রান্ত প্রায় ২%-৬৫% লোক তাদের সংক্রমণের ৪-১২ মাস পরে বাতের ব্যথা অনুভব করে। গবেষকরা ঠিক কেন জানেন না, তবে তারা বলছেন কোভিড প্রদাহ বাতের ব্যথার কারণ হতে পারে।

আরেকটি সম্ভাব্য কারণ হল কোভিড একটি অটোইমিউন-টাইপ অবস্থার সৃষ্টি করে যেখানে ইমিউন সিস্টেম বাতের ব্যথা গুলিতে আক্রমণ করে। কিছু লোক কোভিড সংক্রমণের পরে প্রদাহজনক আর্থ্রাইটিস তৈরি করেছে। মেনোপজের কারণে জয়েন্টগুলোতে ব্যথা হতে পারে।

বাতের ব্যথা হলে কি করা উচিত ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। বাতের ব্যথা হলে সাধারণত ব্যায়াম করার মাধ্যমে ভালো হয়ে থাকে। তাছাড়া মেথি পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেলে বাতের ব্যথা দূর হয়। কিছু নিয়ম অনুসারে দেখা গিয়েছে অর্ধেকেরও বেশি মহিলাদের বাতের ব্যথা হয়। 

গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরে সন্দেহ করেছেন যে ইস্ট্রোজেন অটোইমিউন বাতের ব্যথা রোগে ভূমিকা পালন করে যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস কারণ এই অবস্থাগুলি জন্মের সময় নির্ধারিত। পুরুষদের তুলনায় জন্মের সময় মহিলাদের জন্য নির্ধারিত লোকদের মধ্যে অনেক বেশি হয়ে থাকে। তত্ত্ব হল মেনোপজের সময় ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে গেলে বাতের ব্যথা হয়।

কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে কম ইস্ট্রোজেন প্রদাহজনক প্রোটিনের মাত্রা বাড়ায় যা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসে অবদান রাখে কিন্তু অন্যান্য গবেষণায় একই ফলাফল দেখায়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে সামগ্রিকভাবে ইস্ট্রোজেনের অভাব বাতের ব্যথার কারণ প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ নেই। ডিহাইড্রেশন কি জয়েন্টে ব্যথা সৃষ্টি করে।

পর্যাপ্ত পানি এবং অন্যান্য তরল পান না করলে বাতের ব্যথা হয় না। কিন্তু পানি হল সাইনোভিয়াল ফ্লুইডের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ লুব্রিকেন্ট যা জয়েন্টগুলোতে ঘর্ষণ কমায় এবং তাদের মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে। তরল টিস্যুগুলিকে আরও নমনীয় এবং স্থিতিস্থাপক করে তোলে যা বাতের আঘাত প্রতিরোধে সহায়তা করে।

রস বাতের লক্ষণ ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। রস বাতের লক্ষন। রস বাতের ব্যথা কেমন হয় তা নির্ভর করে কারণের ওপর।বাতের ব্যথা কালশিটে হতে পারে। যখন মানুষ বসে থাকে তখন রস বাতের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। 

রস বাত হলে যেখানে হবে সেই যায়গাটা ফুলে যাবে। বাত ব্যথা একমাত্র উপসর্গ নয় যা জয়েন্টের আঘাত এবং রোগের সাথে ঘটে। ব্যথার পাশাপাশি আপনার রস বাতের ব্যথা থাকতে পারে।

• ফোলা
• দৃঢ়তা
• জয়েন্ট বাঁকানো বা সোজা করতে সমস্যা
• অসাড়তা বা দুর্বলতা
• উষ্ণতা
• চলাচলের ক্ষতি
• জয়েন্টে ব্যথা এবং দুর্বলতা

একই ধরনের কিছু অবস্থা যা ব্যথার কারণও জয়েন্টগুলিকে দুর্বল করে। সংক্রমণ যেমন ফ্লু বা লাইম রোগ, ফাইব্রোমায়ালজিয়া, মচকে যাওয়া বা অন্যান্য আঘাত এবং রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস জয়েন্টে ব্যথা এবং দুর্বলতার কারণ হতে পারে। জয়েন্ট হাইপারমোবিলিটি সিন্ড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জয়েন্টগুলোতে ব্যথা, শক্ততা এবং দুর্বলতা থাকে। রস বাতের ব্যথা কারনে জয়েন্টে ব্যথা ও জ্বর হয়ে থাকে।

ব্যথার ব্যায়াম ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বাতের ব্যথা দূর করার আরেকটি উপায় হলো ব্যায়াম করা। নিয়মিত যদি কেউ ব্যায়াম করে তাহলে বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। বাতের ব্যথা সাধারণত বয়স বাড়ার সাথে হয়ে থাকে।

সংক্রমণ যেমন এপস্টাইন-বার ভাইরাস, পারভোভাইরাস, স্ট্যাফ বা যক্ষ্মা প্রদাহজনিত রোগ যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস, বা সেজেগ্রেনস সিনড্রোম। প্রতিক্রিয়াশীল আর্থ্রাইটিস, যা একটি সংক্রমণ থেকে বাতের ব্যথা হয়ে থাকে।

• প্রদাহজনক অন্ত্রের রোগ
• গাউট
• থাইরয়েড রোগ
• জয়েন্টগুলোতে ক্র্যাকিং শব্দ

যদিও জয়েন্টে ক্র্যাকিং ভীতিকর শোনাতে পারে সাধারণত এটি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল বাতের ব্যথা থেকে আরও বিভিন্ন সমস্যার দিকে যেতে পারে। আপনার বয়স বাড়ার সাথে সাথে কিছু কারন এবং ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক।   

কারণ আপনার জয়েন্টের মধ্যকার কুশনিং কারটিলেজ দূর হয়ে যায় এবং হাড়গুলি একত্রে ঘষে যায়। যার ফলে শরিরে ক্যলসিয়ামের ঘাটতি থাকলে বাতের ব্যথা দেখা দেয়। তবে ব্যায়াম করার মাধ্যমে বাতের ব্যথা দূর হয়।

বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয় এবং বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। বাতের ব্যথা সাধারণত আপনার হাঁটু, নিতম্ব, কাঁধ, আঙ্গুল এবং পায়ের আঙ্গুল সহ যেকোনো জয়েন্টে ব্যথা অনুভব করতে পারে। ব্যথা একবারে একটি জয়েন্টে বা একাধিক জয়েন্টে হতে পারে। আঙুলের জয়েন্টে ব্যথা। আঙ্গুলের জয়েন্টগুলোতে বাতের ব্যথা আর্থ্রাইটিস থেকে হতে পারে। 

বিশেষ করে যদি আপনার শরীরের কথাও ফোলা ও শক্ত হয়ে থাকে। আঙুলে আঘাত, যেমন মোচ, স্ট্রেন এবং ম্যালেট আঙুল অন্যান্য সাধারণ কারণ থেকে হতে পারে। কারণের উপর নির্ভর করে আঙুল শক্ত, কালশিটে, কম্পন বা ব্যথা অনুভব করলে বুঝতে পারবেন।

হাঁটুর জয়েন্টে বাতের ব্যথা ও বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। আপনার হাঁটু আপনার ওজন অনেক সমর্থন করে। এই কারণেই এই জয়েন্টগুলিকে আঘাত করা এত সহজ। যার ফলে বাতের ব্যথা আপনার দৈনন্দিন কাজকর্ম ব্যাহত করতে পারে। 

কারণ আপনি আপনার হাঁটুর ভিতরে বা পৃষ্ঠের গভীরে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। বাতের ব্যথা শুধুমাত্র একপাশে বা আপনার হাঁটুর পিছনে হতে পারে বা আপনার জয়েন্ট জুড়ে এটি অনুভব করতে পারে।

• কাঁধের জয়েন্টে ব্যথার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, কারণ হল।
• টেন্ডনের প্রদাহ যেমন বারসাইটিস বা টেন্ডিনাইটিস
• একটি টেন্ডন টিয়ার
• আর্থ্রাইটিস
• ফ্র্যাকচার

বাতের ব্যথার পাশাপাশি আপনার কাঁধে ফোলাভাব, দৃঢ়তা, দুর্বলতা এবং নড়াচড়া কমে যেতে পারে। এই সমস্যাগুলি আপনার চুল ব্রাশ করার জন্য বা কাপড় পরতে আপনার বাহু তোলা কঠিন করে তুলতে পারে বাতের ব্যথা। 

যদি আপনার কাঁধে ব্যথা ফ্র্যাকচারের ফলে হয় তাহলে ব্যথা তীক্ষ্ণ হতে পারে এবং আপনি কাঁধে ক্ষত দেখতে পারে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মেথি পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিয়ে খেলে বাতের ব্যথা দূর হয়।

কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এবং বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। যাদের বাতের ব্যথার সমস্যা আছে তাদের কিছু খাবার এড়িয়ে চলায় ভালো। যেমন লাউ,চাল কুমড়া, চিংড়ি মাছ, খাসির মাংস, গরুর মাংস, ইত্যাদি। হ্যালাক্স রিগিডাস হল এক ধরনের আর্থ্রাইটিস যা জয়েন্টকে প্রভাবিত করে। 

এই জয়েন্টটি আপনার বুড়ো আঙুলের নীচে যেখানে এটি আপনার পায়ের সাথে সংযুক্ত থাকে। হ্যালাক্স রিজিডাস আপনার শরীরের ব্যথা, শক্ত হওয়া এবং ফোলাভাব সৃষ্টি করে। আপনি আপনার পায়ের আঙ্গুলের উপরে বা এর ভিতরে ব্যথা অনুভব করবেন। আপনার পায়ের আঙ্গুলের উপরে ফুলে যাওয়া বা রস চেপে থাকতে পারে। 

হাঁটাহাঁটির ফলে ব্যথা আরও বেড়ে যেতে পারে। গাউট হল আরথ্রাইটিসের আরেকটি রূপ যা আপনার শরীরের প্রভাবিত করে। 

বাতের ব্যথার আক্রমণ শুরু হলে ব্যথা তীব্র হতে পারে। তবে এটি প্রায় ১২ ঘন্টার মধ্যে হ্রাস পাবে। বাতের ব্যথা দ্বারা প্রভাবিত জয়েন্টগুলি প্রায়শই ফোলা, কোমল, লাল, উষ্ণ হয়ে থাকে। বাতের ব্যথা ঘরোয়া ভাবে দূর করতে হলে প্রতিদিন মেথি, কালো জিরা, সকালে খালি পেটে খেতে হবে।

বাতের ব্যথার আয়ুর্বেদিক ওষুধ এবং বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। বাতের ব্যথার জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ হলো বেলের পাতা তেলেকুচার পাতা বেটে ব্যথার স্থানে পলেপ দিলে বাতের ব্যথা অতি সহজে ভালো হয়। 

তাছাড়া প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মেথি, কালোজিরা খেলে বাতের ব্যথা ভালো হয়ে থাকে। বাতের এই জয়েন্টের ব্যথা সাধারণ নয়। যখন আপনার শরীরের যে কোন স্থানে ব্যাথা করে। 

সে ব্যথা সাধারণত পরিধান এবং টিয়ার আর্থ্রাইটিস বা মচকে যাওয়া ফ্র্যাকচার বা স্থানচ্যুতির মতো আঘাতের কারণে হয়। এই জয়েন্টে আঘাতের ঘটনা ঘটতে পারে যদি আপনি একটি কঠিন আঘাত পেয়ে থাকেন যেমন একটি গাড়ি দুর্ঘটনা বা ফুটবল খেলা থেকে হতে পারে। যে কোন ধরনের আঘাত থেকে বাতের ব্যথার সৃষ্টি হয়ে থাকে। তবে বয়স যখন বেড়ে যায় তখন সাধারণত বাতের ব্যথা শুরু হয়।

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো আমার আর্টিকেল পড়ে বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আমার আর্টিকেল টি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার বন্ধু বা আত্মীয় স্বজনের কাছে আমার আর্টিকেল টি শেয়ার করে দিবেন। আর নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েব সাইড ভিজিট করে আমার পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ।